গরম ছোয়া ভাবী

undefined undefined

একটা ফোরামে লেখালেখি করতে গিয়ে ভাবীর সাথে পরিচয়। উনি কেন ভাবী হলেন আমি জানিনা। কারন ভাবীর স্বামী অর্থাৎ ভাইয়াকে কখনো দেখিনি যিনি পেশায় সেনাবাহিনীর অফিসার। জানিনা ভাবীর সাথে সম্পর্ক কেমন। ভাবীকে সবসময় দেখেছি একাই ঘুরতে। কখনো মেয়েকে সাথে নিয়ে। মেয়েটা ন দশ বছরের বয়সী। ভাবীর সাথে পরিচয় হয়েছে বেশ কবছর, কিন্তু ঘনিষ্টতা তেমন না। হাই হ্যালো ইত্যাদি আর কি। তবে কোন এক ফাকে জেনেছি ভাবীর আগের প্রেমের কাহিনী। খেলাধুলার কাহিনী। ভাবী খুব উচ্চ শিক্ষিত, সমাজের উচ্চ অংশে চলাচল। আমি সাধারন মানুষ বলে এড়িয়ে চলি উচ্চ লেভেলে চলাচল। ভাবী কি একটা কাজে আমাদের শহরে এলো কয়েকদিন আগে। আসার আগে আমাকে মেইল দিল। তারপর এসে ফোন করলো। বললো আমার সাথে চা খেতে চায়, গল্প করতে চায়। আমি বললাম অফিসের পরে আসবো। ভাবী বললেন তিনি কোন হোটেলে

খানকি ভাবী সিরাম মাল

undefined undefined

হায় মামুরা কেমনু আছেন। আমি সুরেশ বাড়ী কোলকাতা। আমি ইন্টারেষ্টিং গল্প আপনাদের শোনাবো। যা আজ থেকে প্রায় ১৪ বছর আগে ঘটেছিল। যাই হোক মূল গল্পে আসা যাক, আমি আমার দাদার বাড়ী বেড়াতে গিয়েছিলাম। আমাদের ফ্যামেলী কোলকাতাতে থাকলেও আমাদের অন্য সব আত্নীয় স্বজন একসাথে গ্রামে থাকতো । দাদার গ্রামে গিয়ে যে মহিলাটি আমার সবসময় নজর কাড়তো তিনি আমার চাচাতো ভাই এর বউ। তার দ
ুদ দুটো, চালার সময পাছা দুলানো সত্যিই আমাকে সবসময় পাগল করে দিতো। আমি সবসময় তাকে কিস করার স্বপ্ন দেখতাম, আমার মন চাইতো তার সাথে মেলামেশা করতে যদিও আমাকে শুধু তার দেহ দেখেই সাধ মিটাতে হতো। যাইহোক আমি আমি মোটামোটি দেখতে খারাপ ছিলাম না, আমার উচ্চতা প্রায় ৬ফিট , মেশিটা প্রায় সাত ইঞ্চি, যা কোন মহিলাকে আনন্দ দেওয়ার জন্য যথেষ্ট । দিনটি ছিল রবিবার। চাচী আমাকে খুব সকালে বিছানা থেকে ডেকে তুলল। তারপর বলল, তুই একটু বাজার যা, তোর রাগা ভাবীর কিছু জিনিসপত্র লাগবে এনে দে। আমি ভাবি বাসায় গেলাম, ভাবী আমাকে একটা লিষ্ট ধরিয়ে, লিষ্ট দেখে আমি না হেসে পারলাম না।

মাগি নাম্বার ১ লিপি

undefined undefined

১৯৯৫ ইং। আমি তখন দশম শ্রেনীর ছাত্র। জানুয়ারী মাস এর ১২ তারিখ। শীতের শেষ অংশ। স্কুলে এখনো ক্লাস শুরু হয়নি। স্কুলে গেলে এক বা দুই পিরিয়ড হওয়ার পর বার্ষিক ক্রীড়া প্রেকটিস চলছে। যারা খেলা-ধুলা ভাল পারছে তারা খুব আগ্রহের সংগে খেলায় মন দিচ্ছে। বাকীরা সব বসে বসে খেলা দেখে। কিন্ত আমার মত কেউ আছে কি, যার মন অন্য কিছু খোজেঁ।

যে শুধু সবার চোখ ফাকি দিয়ে মেয়েদের মাই এর দিকে হা করে তাকিযে থাকে। সুন্দর মেয়ে দেখলে তাকে scan করে ফেলি আপদমস্তক। মাই গুলো কত সাইজ, কি রঙের ব্রা পরেছে, পেন্টি দেখা যায় কি না, ওকে কতক্ষন চোদা যাবে, কত জন এট এ টাইম চুদতে পারবে, ইত্যাদি ইত্যাদি। হয়ত এই রকম বহু ছেলে আছে যা আমি জানি না। মাগীদের পুরো শরীরের ভিডিও চিত্র মনে মনে ধারন করি, যাতে পরে হাত মারতে সুবিধা হয়। স্কুলে এসে লিপি মাগীকে ভেবে দুবার অলরেডি হাত মেরেছি।এত জোরে জোরে চিরিত করে মাল বের হলো যেন বাথরুমের ওয়ালের টাইল্স এ গিয়ে পড়ল। ভেন্টিলেটর দিয়ে মাঠে মাগীদের দেখছিলাম আর হাত মারছিলাম।

তেমনি এক দিন। স্কুলে খেলা চলছে। খেলার প্রতি কোন আগ্রহ ছিল না, এখনো নাই। তবে মাগী চোদার প্রতি খুব আগ্রহ আছে। সেটা বুজবেন বাকী গল্প গুলো পড়ার পর। শিল্পী আপুর মোজো বোন যে আমার ক্লাসমেট নাম লিপি। গত গল্পে লিপির কথা বলতে সময় পাইনি। তাই আজ ওর কথা না বললেই নয়।

খাসা একটা পরি চুদলাম

undefined undefined

ছোটবেলাতে সবাই আমরা পরীদের গল্প শুনেছি।
ছোটবেলায় সবার কল্পণাতে খেলা করত লাল পরী,
নীল পরীরা। আমাদের বয়সীদের জন্য আজ
আমি লিখলাম অন্য ধরণের একটি পরীর গল্প...
হঠাৎ করেই ঘুম ভেঙ্গে গেল আমার।
বিছানাতে শুয়ে শুইয়েই
বুঝতে চেষ্টা করতে লাগলাম ঘুম কেন ভাঙ্গল।
সারা ঘর একটা মিষ্টি আলোতে আলোকিত। ঐ
আলোতেই ঘড়ি দেখলাম। রাত তিনটা। এই সময়ে কেন
ঘুম ভাঙ্গবে? এক মিনিট! আলো কোথা থেকে আসে!
ঘুমানোর সময় আমি সবসময় পর্দা টেনে ঘুমাই। আজও
নিজে জানার পর্দা টেনে তারপর ঘুমিয়েছি।
তাহলে আলো কোথা থেকে আসে! আর ফুলের পাগল
করা সুবাসটাই বা কোথা থেকে আসছে?? বাসার
আসেপাশে তো কোন ফুল গাছই নেই।
তাহলে বিষয়টা কি?? এই সব সাতপাঁচ
ভাবতে ভাবতে বিছানাতে উঠে বসলাম।
ওরে বাবা এইটা কি বসে আছে আমার পায়ের
কাছে!! ও খোদা অইটা দেখি আবার আমার
দিকে আসছে... চিৎকার দেবারও সময় পেলাম
না তার আগেই ফিট।

পাসের বাড়ির কচি মাল(চটি)

undefined undefined

আমি তমাল। টিপিক্যাল মধ্যবিত্ত ঘরের বর্ণচোরা আম বলতে যা বুঝায় আমি তাই। দেখতে শুনতে গোবেচারা টাইপের। কিন্তু আমার চোখ কান ফাঁকি দিয়ে জগত সংসারে খুব কম জিনিসই ঘটে থাকে। যাই হোক ভনিতা না করে সরাসরি নিজের বক্তব্য তুলে ধরতেই অভ্যস্ত আমি। পায়েল আমার চেয়ে বড়। আগেই বলেছি আমার চারপাশে ঘটে যাওয়া যাবতীয় বিষয়াদির প্রতি থাকে আমার তীক্ষ্ণ নজর। সম্ভবত এ কারনেই একদিন আমাদের বিল্ডিঙের পেছনে ক্রিকেট খেলার বল কুড়াতে গিয়ে মানব মানবীর শরীর নিয়ে গোপন এক খেলার সন্ধান পাই আমি। আমার বয়স তখন আট কি নয়। আমরা তখন বাবার চাকুরি সূত্রে পাওয়া সরকারি কোয়ার্টারে থাকি। আমাদের বিল্ডিং এর পেছন

খিছ খাওয়া মাগী,(চটি)

undefined undefined

গত কয়েকবছরে ঢাকা শহরে ব্যাঙের ছাতার মত গজায়া উঠছে হাসপাতাল আর ডায়াগনস্টিক সেন্টার। এর একটা অংশ আবার জামাতের পৃষ্ঠপোষকতায়, মিডল ইস্টের টাকা নাইলে পাকিস্তানের টাকায়, এমনকি দাউদ ইব্রাহিমের ইনভেস্টমেন্ট হইলেও বা চমকাই কেমনে। দেশের বড় চারটা রাজনৈতিক দলের তিনটাই যদি তাগো ইশারায় চলতে পারে, হসপিটাল তো মামুলী। তবে এই হাসপাতাল গুলা থাকাতে আমার অনেক উপকার হইয়া গেল। ইন্টার্ন করতেছি কয়েক মাস হইছে, এক বড় ভাই এরকমই এক আল-আব্বু মার্কা হাসপাতালে নাইট ডিউটি দেওয়ার জন্য কইলো। ভালোই টাকা দিবো। পকেটের অবস্থা একটু খারাপের দিকে, আমি আমন্ত্রন পাইয়া সেকেন্ড থট দেওয়ার টাইম পাই নাই। রাতের ডিউটি এক দিক থিকা সহজ, পেশেন্

রি চা রে চুইদা যা মজা(বাংলা চতি)

undefined undefined





জনের কথাঃ
মেকআপ রুমের জানলা দিয়ে বাইরে গেস্ট গ্যালারির দিকে তাকিয়ে নিজের চোখ স করতে পারছিলাম না। দ্বিতীয় সারিতে রিচা ম্যাডাম বসে আছেন। গাঢ় সবুজ টপের সাথে জিনস। হাল্কা প্রসাধন মুখে। এখনও সেই রকম অ্যাট্রাক্টিভ ফিগার, শরীরে মেদ জমতে দেননি। কিন্তু উনি এখানে কিভাবে? ওনার কোনও রিলেটিভ কি এই কলেজে পড়ে? হতে পারে। আজ আমাদের কলেজে বাৎসরিক অনুষ্ঠান, আমরা ফাইনাল ইয়ারের পাবলিকরা নাটক মঞ্চস্থ করব। তাই দোতলার একটা ঘরে আমরা সবাই মেকআপ নিচ্ছিলাম। তার মধ্যে
এই কাণ্ড। স্কুল-জীবনের ফ্ল্যাসব্যাক সব চোখের সামনে ভেসে উঠলো। জিভ জড়িয়ে যেতে লাগলো, মনে হল ডায়ালগ-টগ সব ভুলে যাব।


cc camera

ভিজিটর

টেক